রাজশাহীতে ট্রাফিক সার্জেন্টকে পিটিয়ে আহত করল ২ বখাটে
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীতে চেকপোস্টে কর্তব্য রত ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্টকে... বিস্তারিত→
নিজস্ব প্রতিবেদক,উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন:: মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে নিদারুণ কষ্টে নদীপাড়ের মানুষ। রয়েছে ত্রাণের জন্য হাহাকার। বন্যার পানিতে ভাসছে প্রায় দেড়শো উপজেলা। সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি, গবাদিপশু হারিয়ে এসব মানুষের ঠাঁই হয়েছে বাঁধের ওপর। ধসে গেছে সদর উপজেলার সিমলা পাঁচঠাকুরিতে স্পার বাঁধের দুই’শ মিটার। দিশেহারা মানুষ জানান, এমন সর্বগ্রাসী ভাঙন স্মরণকালে দেখেনি কেউ। বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে জামালপুরেও। ভেঙে গেছে বালিজুড়ি ইউনিয়নে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের এক কিলোমিটার। সাতটি উপজেলার ৮টি পৌরসভার ৬শ’ ৭৭টি গ্রাম পানির নিচে। মানবেতর দিন কাটাচ্ছেন ১০ লাখ মানুষ।
এমন অবস্থায় বন্যার পরিস্থিতির নেই কোন সুখবর। বন্যার সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, বন্যা পরিস্থিতির শিগগিরই উন্নতির সম্ভাবনা নেই। তিনি জানান, তৃতীয় দফায় চলমান বন্যায় দেশের ৩১টি জেলার ১৪৭টি উপজেলা প্লাবিত হয়েছে।
পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ঢাকা-শরীয়তপুর সড়ক যোগাযোগ বন্ধ তিন দিন ধরে। বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে জাজিরা উপজেলার সাথে নড়িয়া সড়ক যোগাযোগও। মাদারীপুরের ৬০টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩২টিই এখন পানির নীচে। দেখা দিয়েছে ত্রাণের জন্য হাহাকার। সুনামগঞ্জ ও আশে পাশের এলাকায় পানি কমতে শুরু করলেও এখনও পানিতে তলিয়ে ৪টি উপজেলার ২৫টি ইউনিয়ন।
মন্তব্য করুন