যৌনপল্লী থেকে ৯৯৯-এ ফোন, বিক্রি হওয়া ১৪ তরুণী উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’... বিস্তারিত→
স্টাফ রিপোর্টার,উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন : পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান তার সঙ্গীদের নিয়ে কক্সবাজারের হিমছড়ির নীলিমা রিসোর্টে থাকতেন। তার মৃত্যুর পর রিসোর্টের সুপারভাইজারের কাছ থেকে সাদা কাগজে সই নেয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি সেখান থেকে ল্যাপটপ ও হার্ডড্রাইভও নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, কক্সবাজারের হিমছড়ির নীলিমা রিসোর্টে তিন সঙ্গীসহ থাকতেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা। মাসে ৭০ হাজার টাকা ভাড়ায় দুই মাসের জন্য এখানে উঠেছিলেন তিনি। উদ্দেশ্য ছিল ভ্রমণ বিষয়ক তথ্যচিত্র নির্মাণ করা।
রিসোর্টের একজন কর্মী জানান, অমায়িক ব্যবহার ছিল মেজর সিনহা রাশেদের। ঘটনার ৫ দিন আগে তিনি এখানে জন্মদিন পালন করেন। গত ৩১ জুলাই রাতে শামলাপুর চেকপোস্টে মেজর নিহত হওয়ার পর রাত ১২টার দিকে রিসোর্টে তল্লাশি চালায় পুলিশ। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন সিনহার দুই সহযোগী শিপ্রা ও নুর।এ বিষয়ে রিসোর্ট কর্মীরা জানান, তল্লাশি চালানোর সময় মেজরের নিহত হওয়ার তথ্য গোপন করে পুলিশ। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন এসপি মশিউর রহমান, হিমছড়ির আতিক, শফিসহ আরো দু-একজন। ঘটনার দুদিন পর তারা আবার এসে সুপারভাইজারের কাছ থেকে ব্ল্যাঙ্ক সই নিয়ে যায়।
রিসোর্ট থেকে কম্পিউটারের তিনটি হার্ডডিস্ক, একটি ল্যাপটপ ও একটি কম্পিউটার নিয়ে যায় পুলিশ। যদিও রামু থানার মামলার আলামতে এগুলো জব্দ করার কথা উল্লেখ করেনি তারা, যোগ করেন রিসোর্টের সুপারভাইজার।
মন্তব্য করুন