মামলার এজাহার পরিবর্তন করায় ওসির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাদীর দেয়া এজাহার বদলে দেয়ার অভিযোগে রাজশাহীর পুঠিয়া... বিস্তারিত→
নিজস্ব সংবাদদাতা, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন :: স্থগিত থাকা এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা চলতি বছরের নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে নেয়ার কথা ভাবছে সরকার। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে ওই পরীক্ষা নেয়া হবে। ইতিমধ্যে দেশের সব পরীক্ষাকেন্দ্র প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সিট প্লানও চূড়ান্ত করা হয়েছে। সব সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের প্রশ্নপত্র ছাপানো শেষ করে মাঠপর্যায়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মার্চের শেষ সপ্তাহে মাদ্রাসা বোর্ডের প্রশ্নপত্র ছাপানো শেষ হয়।
এদিকে মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, পূর্ণ নম্বর কমিয়ে সব বিষয়েই পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা আছে। আর দৈনিক একটিমাত্র বিষয়ে পরীক্ষা রাখার চিন্তা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে আলোচনা শেষে এ ব্যাপারে বোর্ডগুলোকে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সাংবাদিকদের জানান, পরীক্ষা ছাড়া মূল্যায়ন করা হলে এই ব্যাচ ভবিষ্যতে প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। তাই পরীক্ষাই নেয়া হবে। বিস্তারিত পরিকল্পনা আগামী সোম-মঙ্গলবারের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। আরেকজন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, করোনা শুরুর আগে সব সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের প্রশ্নপত্র ছাপানো শেষ করে মাঠপর্যায়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মার্চের শেষ সপ্তাহে মাদ্রাসা বোর্ডের প্রশ্নপত্র ছাপানো শেষ হয়।
এ সপ্তাহে সেটিও পাঠানো হয়েছে। ছাপানো এসব প্রশ্নেই পরীক্ষা নেয়া হবে। যদি সরকার আংশিক নম্বরে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে সকাল বেলা কেন্দ্র সচিবদের নির্দেশনা জানিয়ে দেয়া হবে। সে অনুযায়ী তারা শিক্ষার্থীদের জানাবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সাব-কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক বলেন, এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার ব্যাপারে বোর্ডগুলো সার্বিকভাবে প্রস্তুত। শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ মঙ্গলের বিষয়টি সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।